Navi

দ্রুত কম্পিউটারের ফাইল খুজতে ব্যবহার করুন Everything Search

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আমাদের কম্পিউটারের অসংখ ফাইল দ্রুত ফোল্ডার খুজে বের করার জন্য ব্যবহার করুন Everything Search এটি একটি ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যার, আমাদের দেশের এক সফটওয়্যার ডেভলপারের তৈরি করা।

hasan21bd.blogspot.com



এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের যে কোন ড্রাইভের ভিডিও ফাইল, অডিও ফাইল, পিকচার সহ যে কোন ফ্যরমেটের ফাইল ফোল্ডার খুব দ্রুত সময়ে খুজে বের করতে পারবেন। এটি কুব ছোট একটি সফটওয়্যার তাই এটি ব্যবহার করার কারণে আপনার কম্পিউটার স্লো হবে না।

এটি ব্যবহার করে আপনি অন্য কোন কম্পিউটার থেকে প্রয়োজনিয় সফটওয়্যার সহ যে কোন ফাইল দ্রুত খুজে বের করে নিতে পারবেন। তবে এটি 64 বিট এবং 32 বিটের জন্য পৃথক Verstion ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে হবে। আপনার যেটি প্রয়োজন সেটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করুন। নিচের লিংকে থেকে ডাউনলোড করে নিন।


Download Everything Search
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পরে ইন্সটল করুন। এর পর ওপেন করলেই ছবির মত একটি  ইন্টারফেস আসবে।উপরের Search অপশনের মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনিয় ডকুমেন্টের নাম বাংলা অথবা ইংরেজিতে লিখে কিবোড এর ইন্টার বাটন প্রেস করলে সেই নামে কোন ফাইল থাকলে নিমেষেই খুজে বের করে দিবে।

hasan21bd.blogspot.com

আশাকরি সফটওয়্যারটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। এই টিউটোরিয়ালটি কেমন লাগল কমেন্ট করে জানাবেন,আল্লাহাফেজ।দ্রুত কম্পিউটারের ফাইল খুজতে ব্যবহার করুন Everything Search

ইমেজ কম্প্রেস করার জন্য ব্যবহার করুন Caesium

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমরা বিভিন্ন ছবি কম্প্রেস করার জন্য এডোব ফটোশপ ব্যবহার করি। তবে সহজ উপায়ে এই কাজটি আপনি Caesium ব্যবহার করে করতে পারেন। কিভাবে এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ছবি কম্প্রেস করবেন দেখে নিন।

hasan21bd.blogspot.com


প্রথমে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। সাইজ মাত্র 21.8 MB এটি একটি পোর্টেবল সফটওয়্যার তাই ইন্সটল করার প্রয়োজন নেই। স্বাভাবিক ভাবে অন্য সব সফটওয়্যার মত এটিও ওপেন করুন। এটি ওপেন করার জন্য ডাউনলোড করা ফোল্ডারের ভিতরে ডুকে  Caesium এর আইকনে ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।


ওপেন করার পরে নিচের মত Caesium এর ইন্টারফেস দেখতে পাবেন।


প্রথমে ১ নং অপশনে ক্লিক করে আপনার যে ছবিটি এডিট করতে চান সেটি ওপেন করুন।
২ = এই অপশনের মাধ্যমে ছবির রেজুলেশন বাড়িয়ে কমিয়ে নিতে পারবেন।
৩ = এই ছবির মাধ্যমে ছবির ফ্যরমেট সিলেক্ট করুন।
৪ = এই অপশনের মাধ্যমে ছবিটি কোন ফোল্ডারে সেভ হবে দেখিয়ে দিন।
৫ = এই অপশনের মাধ্যমে ছবি কম্প্রেস করুন।
৬ = একাধিক ছবি ক্লিন করার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করুন।
৭ = আপনার কম্প্রেস করা ছবির প্রিভিউ দেখতে এই অপশনটি ব্যবহার করুন।
৮ = এই অপশনের মাধ্যমে বিভিন্ন রেজুলেশনের ছবি সব একই রকম সাইজের করতে পারবেন।

একদম সহজ উপায়ে পেনড্রাইভ বুটেবল করুন।

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভালো আছেন। খুব সহজ উপায়ে কিভাবে একটি পেনড্রাইভকে বুটেবল করে অল্প সময়ে উইন্ডোস সেটাপ করবেন সেই বিষয়ে আলোচনা করব।

hasan21bd.blogspot.com



প্রথমে WiNToBootic ডাউনলোড করে নিন, সফটওয়্যারটির মাত্র 868 kb এর পর আপনার বুটেবল উইন্ডোস এর ডিস্কটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করিয়ে নিন।

hasan21bd.blogspot.com
ডিভিডি রমে উইন্ডোস এর ডিস্ক ডুকানো হয়েছে
২য় পর্যায়ে - ডিভিডি রমের উপর রাইট ক্লিক করে Open করে উইন্ডোস এর মুল ফোল্ডারে ডুকুন। এবং সব ফাইল কপি করে একটি ফোল্ডারে রাখুন।

তৃতীয় পর্যায়ে - আপনি নুন্যতম একটি ৮ জিবি পেনড্রাইভ USB ড্রাইভে ডুকিয়ে WiNToBootic সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।


hasan21bd.blogspot.com

চতুর্থ পর্যায়ে -  উপরের চিত্রের মত ১ নং অপশনে টিক দিয়ে নিন। এর পরে উইন্ডোস এর ডিস্ক থেকে যেসব ডাটা কপি করে রেখেছিলেন সেই ফোল্ডারটি ড্রাগ করে ২ নং অপশনের উপরে ছেড়ে দিন।

hasan21bd.blogspot.com
৪ নং ছবি
পঞ্চম পর্যায়ে -  Do it বাটন প্রেস করুন। এবং ডানে Are you sure এই অপশন আসলে OK করে দিন।

hasan21bd.blogspot.com
৫ নং ছবি
ষষ্ঠ পর্যায়ে -  পুনরায় Ok বাটনে ক্লিক করুন।

hasan21bd.blogspot.com
৬ নং ছবি
সপ্তম পর্যায়ে -  উপরের চিত্রের মত 100% কপি হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

hasan21bd.blogspot.com
৭ নং ছবি
অষ্টম ধাপে - উপরের ছবির মত মেসেজ শো করলে বুঝবেন আপনার পেনড্রাইভ এর বুটেবল প্রকৃয়া সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।এর পর Thakns বাটনে ক্লিক করুন।

hasan21bd.blogspot.com
৯ নং ছবি
নবম ধাপে - উপরের চিত্রের মত বামে ক্রস বাটনে ক্লিক করে সফটওয়্যারটি  ক্লোস করে দিন।

আশাকরি টিউটোরিয়াল অনুযায়ি সব কাজ সঠিক ভাবে সম্পন্ন করলে আপনার পেনড্রাইভ বুটেবল হবেই । এর পরে বায়োস সেটিং থেকে ফাস্ট বুট USB সিলেক্ট করে উইন্ডোস সেটাপ সম্পন্ন করুন। এই টিউটোরিয়ালটি কেমন হল কমেন্ট করে জানাবেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে আজই মুক্তি নিন।

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভালো আছেন, আজকে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে কি কি সমস্যা হয় ও চিকিৎসার সঠিক উপায় নিয়ে আলোচনা করব।

hasan21bd.blogspot.com
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধান

কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে বাচ্চা থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষই বিভিন্ন সময় ভুগে থাকেন। এই রোগটি কারো ক্ষেত্রে সল্প মেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে। তবে এই রোগে বয়ষ্করা বেশি ভুগে থাকেন।



এই রোগের লক্ষণ সমুহ ঃ

এই রোগের সংজ্ঞা বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে যেমন,
১ = কারো মতে কোষ্ঠকাঠিন্য হচ্ছে পায়খানা স্বাভাবিকের তুলনায় শক্ত হওয়া, তাই মল ত্যাগ করার সময় অনেক  চাপ প্রয়োগ করে মল ত্যাগ করতে হয়।
২ = কারো মতে প্রতি সপ্তাহে মাত্র ২-৩ বার পায়খানা হওয়া।
৩ = অনেকে মনে করেন পায়খানা ক্লিয়ার না হওয়া, বা অনেক চেস্টা করেও মল ত্যাগ করতে না পারা।

এই রোগের সমস্যা সমুহ ঃ

এই রোগে আক্রান্ত হলে মানুষের ক্ষুধা কমে যেতে পারে। কোথ দিয়ে মল ত্যাগ করার কারণে মলদার ফেটে বিভিন্ন ইনফেকশনের সৃস্টি হতে পারে। স্বাভাবিকের তুলনায় মল ত্যাগ করতে অনেক সময় ব্যায় করতে হয়। ঘুমের সমস্যা হতে পারে।

এই রোগের কারণ কি...?

১ = প্রথমেই বলবো পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান না করা।
২ = দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের ওষুধ সেবন করা।
৩ = শাক সবজি কম খাওয়া।
৪ = খাদ্য পরিপাকে বিভিন্ন সমস্যা হওয়া।

প্রতিকারের উপায় ঃ

১ = প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে নুন্যতম ২ গ্লাস পানি পান করুন, এবং দৈনিক কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। ্
২ =  সম্ভব হলে ভাত খাবার সময় কম পানি পান করুন, কারণ আমাদের খবারের সাথে যে পাচক রস থাকে সেটি পানির সাথে মিশে খাদ্য পরিপাকে ব্যঘাথ ঘটায়, তাই খাদ্য সঠিক ভাবে হজম হয় না। খাবার ২০-২৫ মিনিট পরে পানি পান করুন।
৩ = প্রতিদিন খাবারের মেনুতে প্রচুর শাক-সবজি এবং সালাদ রাখুন।
৪ = বিশেষ করে মাছ মাংশ কম খাওয়ার চেস্টা করুন।
৫ = ভাজা পোড়া কম খাবেন।
৬ = দৈনিক সাধ্যমত ফরমালিন মুক্ত পাকা কলা খাবেন।
৭ = উপরের পদ্বতি প্রয়োগ করে উপকার না হলে হামদর্দ কম্পানির ত্রিফলা চূর্ন খেতে পারেন।
ছোট ১ প্যাক এর দাম ৩ টাকা। ১ প্যাক কিনে ২ বারে গরম পানির সাথে গুলিয়ে খাবেন।
৮ = এর পরেও উপকার না হলে বুঝবেন আপনার রোগটি মারাত্নক পর্যায়ে চলে গেছে, তাই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

ছবি ব্লগ, রাতের গ্রামীন জীবন। পর্ব - ১

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে ছবি ব্লগটি মুলত শহুরে মানুষদের জন্য। যেসব মানুষের শহরে জন্ম বা জিবিকার তাগিদে শহরে থাকা হয়, সেই সব মানুষদের জন্য গ্রাম থেকে তোলা রাতের কিছু ছবি শেয়ার করছি। আশাকরি রাতের সৌন্দর্য কিছুটা হলেও উপভোগ করতে পারবেন।

hasan21bd.blogspot.com
মহিষ

মহিষ নামক এই পশুটি গ্রামে তেমন একটা দেখা যায় না। মহিষ পালন করা অনেক ব্যয়বহুল, খাদ্য সংকটের কারণে অনেকেই এখন মহিষ পালন করেন না।
hasan21bd.blogspot.com
পেঁচা

জানিনা এটি হুতুম পেঁচা নাকি লক্ষি পেঁচা। হঠাৎ চোখে পড়ায় ক্যামেরা বন্দি করে ফেললাম।


hasan21bd.blogspot.com
গেছো ব্যাঙ্গ

এটি বিরল প্রজাতির ব্যাঙ্গ। এগুলোকে গেছো ব্যাঙ্গ বলা হয়, সচরাচর তেমন একটা দেখা যায় না।  এগুলো গাছেই থাকে, এক গাছ থেকে অন্য গাছে লাফিয়ে চলাফেরা করে।
hasan21bd.blogspot.com
ফ্লাশ লাইটের আলোয় ঘুম হারাম করে দিলাম। নিজেকে হারামি মনে হচ্ছে

ছবিটি তোলার মুল কারণ বিড়াল এর পিছনের ঘরটি মাটির তৈরি। বর্তমান এই ডিজিটাল যুগে মাটির ঘর তেমন দেখাই যায় না। এই ঘরে বিদুৎ বা সৌর বিদুৎ এর ব্যবস্থা নেই, রাতে আলোর জন্য কেরোসিনের বাতিই একমাত্র অবলম্বন। ঘরটি সরাসরি দেখলে আপনার জসিম উদ্দিনের আসমানি কবিতার কথা মনে পড়বে।

hasan21bd.blogspot.com
ব্যচেলর লাইফের রান্না বান্না

রাতে বাজার থেকে বাড়ি ফিরে পুকুর থেকে শিং মাছ ধরে রান্না হচ্ছে। আমি ছবি তোলায় ব্যস্ত,  Nice cooking...


হয়ত ছবিগুলো তেমন ভালো হয়নি, তবে ফটোগ্রাফি করার ইচ্ছে থেকেই ছবিগুলো তোলা । যখনই সুযোগ পাই বিভিন্ন ছবি ক্যমেরা বন্দি করার চেস্টা করি। ছবিগুলো ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন।

সমন্বিত ভাবে হাঁসের সাথে মাছ চাষ করে যেভাবে লাভবান হবেন।

আসসালামু আলাইকুম।
হ্যালো ভিজিটর আশাকরি সবাই ভালো আছেন।আজকে মাছের সাথে কিভাবে হাঁস পালন অর্থাৎ সমন্বিত পদ্বতিতে কিভাবে মাছের সাথে হাঁস পালন করা যায় সেই বিষয়ে আলোচনা করব।

hasan21bd.blogspot.com
মান্দারিন  হাঁস



প্রথমেই জানুন সমন্বিত চাষ কী...?
লাভজনক হওয়ার জন্য যে পদ্বতিতে হাঁসের সাথে মাছ চাষ, পুকুড় পাড়ে শাক ও সবজি চাষ, এবং ধানক্ষেতে মাছ চাষ করাকে সমন্বিত চাষ বলে।

আমাদের দেশে অনেক বেকার যুবক যুবতি স্বাবলম্বি হওয়ার জন্য হাঁস পালন করে প্রাথমিক দিকে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখিন হয়ে পরবর্তিতে এই সেক্টর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এসব যুবক যুবতিরা প্রথম দিকে সমন্বিত পদ্বতিতে হাঁসের সাথে মাছ চাষ করলে উভয় ক্ষেত্রে লাভবান হতে পারবে।

সমন্বিত ভাবে হাঁসের সাথে মাছ চাষের সুবিধা সমুহঃ

১ = একটি হাঁস পুকুরে প্রতি মাসে ৩-৪ কেজি জৈবসার পুকুরে ছড়িয়ে দেয় যা মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহিৃত হয়।

২ = হাঁস পুকুরে অবাঞ্চিত আগাছা খায় ফলে একদিকে যেমন হাঁসের খাবার চাহিদ পুরন হচ্ছে আবার মাছ চাষের জন্য আগাছা র্নিমুল করে পুকুরিআগাছা মুক্ত করছে।

৩ = শামুক, ব্যাংগাচি, পোকা-মাকড় খেয়ে নিজের খাদ্য চাহিদা মেটাচ্ছে তেমনি পুকুর থেকে এসব প্রাণি র্নিমুল হচ্ছে। এসব প্রাণি মাছের কোন কাজে আসে না, ফলে মাছ ও হাঁস এর উপকার হচ্ছে।

৪ = পুকুরে দৈনিক ৭-৮ ঘন্টা হাঁস সাতার কাটার কারণে অক্সিজেনের ঘাটতি মেটাচ্ছে।

৫ = হাঁসের সাথে মাছ চাষে উভয় ক্ষেত্রে খাদ্যের অপচয় কম হবে। 

খরগোশ মেল ফিমেল সনাক্ত করার উপায়।

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভালো আছেন।আজকে মেল ফিমেল সনাক্ত করার কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা করব। প্রায়ই বিভিন্ন গ্রুপে খরগোশ কিভাবে মিল ফিমেল সনাক্ত করতে হয় এই বিষয়ে আলোচনা হয়। 

hasan21bd.blogspot.com
খরগোশ মেল ফিমেল সনাক্ত করার উপায়।



আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি মেল ফিমেল সনাক্ত করার জন্য বাচ্চা জন্মের পর ৪ মাস অপেক্ষা করতে হবে, তার আগে সম্ভব নয়। তবে যেসব মানুষ দির্ঘদিন খরগোশ পালন করেন তারা দূর থেকে দেখলেই মেল, ফিমেল সনাক্ত করতে পারেন। আমার খরগোশ গুলো দূর থেকে দেখেই মেল ফিমেল সনাক্ত করতে পারি। মেল ফিমেল সনাক্ত করার দুটি উপায় আপনাদের জন্য শেয়ার করছি,

১ = ভালো করে খেয়াল করলে বোঝা যায় ফিমেল খরগোশের মুখমন্ডল কিছুটা শুকনো টাইপের হয় এবং মেল খরগোশের মুখ কিছুটা ভারি হবে।

২ = লিঙ্গ দেখে, অর্থাৎ খরগোশের বাচ্চার বয়স ৪ মাসের পর থেকেই লিঙ্গ দেখে যে কেউ মেল ফিমেল সনাক্ত করতে পারবে ।

মেল, ফিমেল সনাক্ত করার প্রশ্নে কারো মত ৮ মাস আবার কারো মতে ৫ মাস আবার বিভিন্ন লোক গুগলে সার্চ দিয়ে কিছু ছবি বের করে দেখায় যা নেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে দেখা যায়। তাই আমার নিজের তোলা কিছু ছবি দিয়ে মেল, ফিমেল সনাক্ত করার উপায় দেখাচ্ছি। নিচের ফিমেল খরগোশের ছবি দেখে নিন।

hasan21bd.blogspot.com
Femel rabbit
মেল খরগোশ ঃ মেল খরগোশের অন্ডকোষ দেখে সহজেই বোঝা যায়।
hasan21bd.blogspot.com
Male Rabbit
আরো একটি কাজ করুন, খরগোশের মুত্রথলি চার পাশ পানি দিয়ে ভিজিয়ে দিন। তাহলে বিষয়টি আরো ক্লিয়ার হবে।

hasan21bd.blogspot.com
Male Rabbit
এই টিউটোরিয়ালটি সংক্রান্ত যে কোন মতামত কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাবেন।

কম্পিউটারের স্কিন রেকর্ড এর জন্য ব্যবহার করুন FastStone Capture

আসসালামু আলাইকুম,
হ্যালো ভিজিটির আশাকরি সবাই ভালো আছেন।
কম্পিউটারের স্কিন রেকর্ড এবং ছবির বিভিন্ন অংশ হাইলাইট করার জন্য জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার হচ্ছে FastStone Capture এটির ব্যবহার নিয়ে আজকে আলোচনা করব।


hasan21bd.blogspot.com



আপনাদের জন্য FastStone Capture 8.0 Verstion এর প্রি-একটিভেট সফটওয়্যার শেয়ার করছি। প্রি-একটিভেট হওয়ার কারণে এটি ব্যবহার করতে আপনাকে কোন প্রকার রেজিস্ট্রেশন করা বা একটিভেট করতে হবে না। সাইজ মাত্র 3.08 MB অন্য সকল সফটওয়্যার এর মত এটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে ইন্সটল করুন। 


hasan21bd.blogspot.com

প্রথমে Next বাটনে ক্লিক করুন এর পরে আবার Next এর পরে উপরের মেনু আসলে সেখান থেকে উপরের ছবির সেটিংস অনুযায়ি সিলেক্ট করে দিন।  Install english Verstion সিলেক্ট করুন এবং নিচের দিকে  Additionally অপশন থেকে Shortcut on Desktop এবং Shortcut <start> menu  এই দুটি অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে Next করুন।

hasan21bd.blogspot.com

সব শেষে Set search preference এবং Visit the author site এই অপশন দুটির আনচেক করে দিন উপরের ছবির মত । পুরাতন কম্পিউটারে এই সফটওয়্যরটি ইন্সটল না হলে নিচের চিত্র অনুসরন করুন।

hasan21bd.blogspot.com

প্রথমে সফটয়্যার এর উপর রাইট ক্লিক করে Properties এ গিয়ে Compatibility অপশন থেকে উপরের চিত্রের মত Run this program in compatibility mode for এই অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে ok করুন। 

hasan21bd.blogspot.com

এর পর সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন। ইন্সটল শেষে সিস্টেম ট্রে থেকে FastStone Capture 8.0 এর উপরে রাইট ক্লিক করে Setting এ যান সেখান থেকে Run and minimize to system Tray when windows starts এই অপশনে টিক দিয়ে Ok করুন নিচের চিত্রের মত।

hasan21bd.blogspot.com

এই অপশনে টিক দেয়া থাকলে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় এই সফটওয়্যারটি নিজে নিজেই ওপেন হবে। এই অপশনে টিক না থাকলে আপনাকে এই সফটওয়্যার এর কাজ করার সময় প্রত্যেক বার সফটওয়্যার এর মেনু বারের উপরে ক্লিক করে ওপেন করতে হবে। এবার দেখুন এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি কি কি কাজ করতে পারবেন।

FastStone Capture 8.0 এর ফিচার সমুহ ,

১ = স্কিনশর্ট  নেওয়া এবং সেই ছবির বিভিন্ন অংশ মার্ক করা, এই সফটওয়্যারটি আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করার পরে স্কিন শট নেওয়ার জন্য কীবোড এর Print Scrn SysRq বাটন চাপুন।

hasan21bd.blogspot.com

= স্কিন রেকর্ড । কম্পিউটারের বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করার কাজে এই অপশনটি ব্যবহৃত হয়।  এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে স্কিন রেকড করলে ভিডিও কোয়ালিটি অনেক ক্লিয়ার হবে। তাই নিশ্চিন্তে এটি ব্যবহার করতে পারেন। ভিডিও তৈরির জন্য সিস্টেম ট্রে থেকে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Screen Record অপশনের মাধ্যমে স্কিন রেকড অপশনটি পাবেন। নিচের চিত্রে দেখুন।

hasan21bd.blogspot.com

এখান বেশ কিছু অপশন রয়েছে এগুলোর মধ্যে সব থেকে বেশি ব্যবহৃত হয় Full Screen Without Taskbar এটি সিলেক্ট করা থাকলে স্কিন ভিডিও করার সময় আপনার ডেস্কটপের টাস্কবার বিডিওর বাইরে থাকবে। টাস্কবার ভিডিও হবে না। এর পরে Full Screen এর মাধ্যমে সম্পুন ডেস্কটপের ভিতরে যা যা হবে সব কিছুই রেকড করতে পারবেন। Rectangular Region এই অপশনের মাধ্যমে আপনি যে কোন স্থানের নিদিস্ট অংশ সিলেক্ট করে ভিডিও করতে পারবেন।

hasan21bd.blogspot.com

 Record Audio এই অপশনের ভিতরে তিনটি গ্রুপের মাধ্যমে আপনি রেকড করা সাউন্ড নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।

hasan21bd.blogspot.com

১ =  Speakers (What You Here) এটি সিলেক্ট করে আপনার কম্পিউটারের ভিতরের সাউন্ড রেকড হবে। বাইরের সাউন্ড রেকড হবে না।
২ = Microphone + Speakers এই  অপশন সিলেক্ট করলে আপনার মাইক্রোফোন এবং স্পিকার এর সাউন্ড রেকড হবে।

hasan21bd.blogspot.com

Options এর ভিতরে প্রথমে ভিডিও অংশে তিনটি ক্যাটাগরি থেকে আপনি 

১ = Record Mouse Pointer = স্কিন রেকড করার সময় মাউস কাসর ভিডিওতে থাকবে কিনা সেটি এখান থেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
২ = Highlight mouse pointer = স্কিন রেকড এর সময় মাউস পয়েন্টার দেখাবে কিনা সেটি নিধারন করতে পারবেন।
৩ = Highlight mouse click = এই অপশনের মাধ্যমে স্কিন ভিডিও করার সময় মাউসে ক্লিক করলে সেটি রেকডে দেখাবে কিনা। ্এবং দেখালে কি রকম দেখাবে এবং কত বড় হবে সেটি নিযন্ত্রন করতে পারবেন।

hasan21bd.blogspot.com

Audio = অপশন থেকে Record mouse click sound এটি সিলেক্ট করা থাকলে আপানর স্কিন রেকড করার সময় মাউস ক্লিক শব্দ করবে কিনা সেটি নিয়ন্ত্রন করতে পারেবেন। যেমন অনেক ভিডিওতে দেখা যায় মাউসের ক্লিকের সাথে সাথে শব্দ হয় সেটি শব্দ করবে কিনা তা এখান থেকে করা হয়।

Hotkey = স্কিন রেকড করার শেষে কোন বাটন চাপলে রেকড পুশ হবে এবং রেকড শেষ হবে তা এই অপশনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। ডিফল্ট ভাবে এখানে Ctrl + 11 দেওয়া থাকে। আপনার প্রয়োজনে এই কি পরিবর্
ন করে পছন্দ মত যে কোন কি সিলেক্ট করে দিতে পারেন।

hasan21bd.blogspot.com

Output = এই অপশনের মাধ্যমে স্কিন রেকড করার পরে সেটি অটোমেটিক চালু হবে কিনা সেটি নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
Edit video =  রেকড করা ভিডিও এডিট করতে এই অপশনটি ব্যভহৃত হয়

আশাকরি বাকি কাজ গুলো আপনি নিজে নিজে শিক্ষে নিতে পারবেন । এই টিউটোরিয়ালটি সংক্রান্ত যে কোন মতামত কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাবেন।

পোল্ট্রি বিজ্ঞানে বায়োসিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা কি...?

আসসালামু আলাইকুম,
হ্যালো ভিজিটর আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে বায়োসিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা কি এই বিষয়ে আলোচনা করব।
hasan21bd.blogspot.com



বায়াসিকিউরিটি বলতে বুঝায় গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি, কবুতর, খরগোশ সহ অনান্য সকল গৃহে পালিত প্রাণিকে বিভিন্ন রোগ-ব্যাধি ও অন্যান্ন ভৌত ক্ষতিকর প্রভাব থেকে  প্রাণিকে মুক্ত রাখার সকল কার্যক্রম।

বায়োসিকিউরিটির বিবেচ্য বিষয় সমুহ কি কি...?

১ = খামার অথবা প্রাণির বাস স্থানের পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হতে হবে।
২ = খামারটি সম্ভব হলে আলো বাতাস চলাচল করে এমন উচু জায়গায় স্থাপন করতে হবে।
৩ = পঁচা ডোবা নালা এবং জলাবদ্ব স্থান থেকে দূরে খামার তৈরি করতে হবে।
৪ = খামারে বহিরাগত মানুষ ও প্রাণির প্রবেশ কঠোর ভাবে বন্ধ করতে হবে।
৫ = প্রাণির থাকার ঘর অবশ্যই আরাম দায়ক হতে হবে।
৬ = খাবার জন্য বিশুদ্ব এবং পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা করতে হবে।
৭ = বিশুদ্ব ্ও সুষম খাবার প্রদান করতে হবে।
৮ = বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের ভিত্তিতে চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। 
৯ = প্রতিটি কক্ষের জন্য পৃথক খাবার পাত্র এবং অনান্য উপকরণ এর ব্যবস্থা করতে হবে। 
১০ = খামার স্থাপনের জন্য এক খামার থেকে অন্য খামারের দূরত্ব ১০০-১৫০ ফিট হতে হবে।
১১ = রোগাক্রান্ত প্রাণিকে সকল সুস্থ প্রাণি থেকে পৃথক করে রাখতে হবে।
১২ = রোগাক্রান্ত প্রাণির থাকার বাসস্থান জিবানু নাশক দ্বারা জিবানু মুক্ত করতে হবে।
১৩  = মৃত প্রাণিকে মাটিতে পুতে ফেলতে হবে বা পুড়িয়ে ফেলতে হবে।

উপরের ১৩ টি বিষয় গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি, কবুতর, খরগোশ সহ অনান্য সকল গৃহে পালিত প্রাণির জন্যই প্রযেজ্য। তাই এই সব বিষয় মেনে চললে প্রাণিকে বিভিন্ন রোগ ব্যাধির হাত থেকে মুক্ত রাখা সম্ভব। 

Dummy text and 10 Paragraph

hasan21bd.blogspot.com  

A village Doctor

Every man has an aim in life. I have a definite aim in my life. The aim of my life is to become a doctor and serve the poor villagers. My father who is a doctor always inspires me to be a doctor. The reason of my so choice is that most of the people of your village are poor and illiterate. Good doctors are not available in the villagers. So they do not get help and die a premature death. By observing their miseries, my heart fills with profound grief. I cannot tolerate this circumstance. I want to help them by proper treatment. For the purpose, I shall get myself admited into Adhyapak Abdul Majid Collage after passing the S.S.C examination in science group. When I have Passed the H.S.C examination, I shall get myself admitted into a Medical Collage or M.B.B.S After having M.B.B.S, I shall come back to my village and serve the people I shall take no fee form the poor I feel it is not easy to be a doctor. Yet I will try my best to achieve


A Eid-Ul-Fitar

I have enjoyed many festival in my life. The Eid festival is one of them I enjoyed the last Eid-Ul-Fitar very superbly Befor the Eidday, at night I could not sleep due to excitement. In the very early morning, I jumped out form bed. I took my batch with the boys of my age and put on new dress. Mother served us sweets, shemai,firni noodls and other testy food. After eatin I along with my father and brother got prepared to go to the Eidgah. There we said the Prayer. I also exchanged greetings embracing with some of my friends and relatives. I returning form the Eidgah. I came back home. All the members of our family had our lunch with great pleasure. In the evening, I along with my father visited "Shishu Park" and bought some attractive things. At night we enjoyed different TV programs. that will remain ever-fresh in my life.

Water pollution


Water is a very important element of human environment. It is an essential element of nature because it saves all kinds of lives on earth. Clean water is healthful but polluted water is very harmful. Nowadays water pollution is one of the serious problems that humanity face. Water pollution refers to the contamination of water by filth,waste or other substances. It can be polluted in many ways. Water is polluted by using chemical fertilizers and various insecticides in the land when they are washed away by rain or flood. Mills and factories throw their waste products into rivers and canals and thus polluted water. Again motor launches, steamers polluted water by throwing oil, food waste and human waste. Another aspect is, pollution of underground water by arsenic. By drinking this polluted water, we often get sick and many even die. So, we must prevent water pollution at any cost. Water can be purified by conscious to keep water pollution at any cost. Water can be purified by boiling it and using purifying tablets. All concerned must be conscious to keep water free from pollution. Govt. should take comprehensive programme to check water pollution. Above all, for a healthier and a happier life,massive awareness must be created against water pollution.


A good teacher


A man or a woman who teaches the students in any educational institutation is called a teacher. A teacher, specially a good or an ideal teacher, is one of the most important people of a country. He is a valuable asset to any country. He is the architect of a nation. A good teacher is a friend, philosopher and guide to the students. He makes lessons interesting to them. He awakenes the students and arouses their eagerness for learning. He makes them confident and proves them clever. He discovers the hidden treasure in each students. He also wants them happy. He keeps them busy at school and at home. His general nature is also good. So, a good teacher should have nessary qualifications and professional training.


A railway station

A railway station is a place where trains stop and start form. Passangers get into the train and get down from the train there. It has a platfrom for the passangers. In a big railaway station there is a shed over the platfrom but at a small station it is open. A railway station has its master's office, a booking-office and waiting rooms for men and women. There are
restaurants, book stalls and stationary shops in it. A railway station is always a crowded place. Passangers come and go there. People are found in a long line to buy tickets. They push one another to go ahead. When the train whistles away it becomes clam and quiet. The flagman moves with red and green flags. The hawakers shout, the vendors move, the porters walk to and fro and the beggers beg singing religious chorus. Thus a railway station is a palce of great noise.



A Journey by boat



Any kind of journey is pleasant to all. But a journey by boat is specially very pleasent and
enjoyable to me. During the last summer vacation, I and some of my friends made a journey by boat from Homna to Munshigonj. The purpose was to attend the marriage ceremony fo my frind's elder sister. We hired a fine boat. We started our journey from Homna ghat at 9 a.m. There were two boatmen. The sky was clear. The river was clam. As the wind was favourable, the boatman set sail. Soon the boat began to move fast. We saw a large number of big and small boats playing up and down in the river. We saw some steamers and motor launches playing through the river. Fishermen were catching fish in the river. Boys and girls were swimming. Women were going home with jars filled with water. There were green fields on both reached Munshigonj station at 3 p.m. We got down form the boat and my friend recived us cordially. I enjoyed the journey most. The memory of the journey will remain ever-fresh in my life.

An Accident


Now-a-days a street accident has become a common incident in Bangladesh. Everyday we find the news of street accident in the dailies. Some days ago, a tragic accident took place just before my eyes at debidwar. A boy was crossing the road near debidwar Mohila Collage. A bus with full speed was comming from the opposite direction. When the boy saw the bus a few yards near him, he got puzzled. Suddenly he turned and started to cross the road. He had just moved to the middle of the road and the bus run over him. The bus stopped with a loud sound. A crowd rushed to the spot. I ran to the boy and in the twinkling of an eye. I saw that the boy was senseless. There was blood flowing on the street. I took the wounded boy into a car and told the river to proceed to the Upazilla Health Complex. There the doctors and nurses took every care of him. But ti is a matter of great regret that he died there. I could not bear to watch the scene. Clossing my eyes, I came back home afterwards.

The life of a farmer

An ideal farmer is a very important person in our society. A farmer is a person who cultivates land and grows crops. Generally, in your country, he lives in a village. His house is made of corrugated iron sheets or straws. An ideal farmer lives a very simple life. He earns his livelihood by the sweet of his brow. He worlks form morning till evening. He goes to his field with his wooden plough and a pair of bullocks. He cultivates and prepares his land with simple hand-made tools. Sometimes he is too busy that he cannot make time to go  home for the nooday meal. He has both pleasure and pains in his life. He gets pleasures when he has a good harvest. But he gets pains when his crops are destroyed by droughts, floods or cyclones. Though a farmer works hard, he cannot meet the basic needs of his familly. He lives from hand to mouth. He also suffers from many diseases. however, he can improve his condition by a planned use of it. In our society, a farmer is meant to belong to the lower class. But in reality, an ideal farmer is an asset to the country. He contributes a lot to the economy of the country. So all of us should respect him.

মাছের বিভিন্ন রোগ এবং চেনার উপায়।

মাছ যেসব কারণে রোগ্রাক্রান্ত হয়ে থাকে এবং রোগাক্রান্ত মাছ চেনার উপায় সমুহ দেখে নিন।
hasan21bd.blogspot.com
মাছের বিভিন্ন রোগের কারণ ও রোগ চেনার উপায়



মাছ যেসব কারণে রোগাক্রান্ত হয়ে থাকে।

১ = পুস্টি হিনতা।
ক = প্রাকৃতিক খাদ্যের অভাবে।
খ = সম্পুরক খাদ্যের অভাবে।
গ = সুষম খাদ্যের অভাবে।

২ = বিভিন্ন রোগের সংক্রমনে।
৩ = পরিবেশ দুষণ এবং
৪ = ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণে।

মাছের সংক্রমনঃ
মাছের সংমন বা সংক্রামক রোগ বলতে বুঝায় একটি রোগাক্রান্ত মাছ থেকে অন্য একটি সুস্থ মাছ বিভিন্ন ভাবে রোগাক্রান্ত হওয়াকে। যেসব কারণে মাছ সংক্রমিত হয়ে থাকে...

১ = বিভিন্ন অনুজীব এর কারণে।
২ = ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও ভাইরাসের আক্রমনে।
৩ = বিভিন্ন পরজীবির আক্রমনে।
৪ = উকুন ও কৃমির কারণে।  

ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণেঃ
১ = ত্রটিপুর্ন  পরিবহন ব্যবস্থা।
২ = আঘাত প্রাপ্ত মাছের পোনা।
৩ = অধিক মজুদ ঘনত্ব।
৪ = অপ্রসতুত পুকুরে মাছ চাষ করলে।

পরিবেশ দূষণঃ
১ = পুকুরে অক্সিজেনের ঘাটতি।
২ = পানিতে PH এর ঘাটতি।
৩ = পুকুরের তলদেশে বিষাক্ত গ্যাস।
৪ = জৈব জ্বালানি।

রোগাক্রান্ত মাছ চেনার উপায় কি...?

১ = মাছের খাদ্য গ্রহন কমে যাবে।
২ = গায়ে ক্ষত বা রক্তখরন দেখা দিবে।
৩ = মাছের গায়ে তুলার মত ছত্রাক দেখা দিবে।
৪ = মাছের গায়ে সাদা সাদা দাগ দেখা দিবে।
৫ = ফুলকায় সাদা বা কালো দাগ দেখা দিবে।
৬ = মাছের দৈহিক বৃদ্বির হার কমে যাবে।
৭ = পাখনা লেজ ও ফুলকায় পচন দেখা দিবে।
৮ = দেহের ভারসম্য নস্ট হয়ে যাবে।
৯ = পেট ফুলে যাবে।
১০ = মাছ পানিতে ভেসে থেকে সাতার কাটবে।

দেখুন সঠিক ভাবে পুকুরে মাছ চাষ করলে ৩ মাসে মাছের সাইজ কত বড় হয়।


hasan21bd.blogspot.com
৩ মাসে মাছের সাইজ কত বড় হয়েছে

হাঁসের খামার করার জন্য প্রথমে যে বিষয়গুলো আপনার জানা প্রয়োজন।

আসাসলামু আলাইকুম।আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন।
আমাদের দেশের বিভিন্ন শ্রেনির ও বয়সের মানুষ হাঁসের খামার শুরু করে প্রাথমিক পযায়ে বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছে । কি কারণে এমন হচ্ছে এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি...? এসব বিষেয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
hasan21bd.blogspot.com
Duck farm tips for bd new farmer

প্রাথমিক ভাবে হাঁসের ফাম শুরু করলে প্রাথমিক কিছু উদ্দোগ গ্রহণ করতে হবে। যেমন,

১ = প্রথমে আপনার এলাকায় কোন ব্যাক্তির হাঁসের ফাম থাকলে তার সাথে যোগাযোগ করে জেনে নিন সেই ব্যাক্তি হাঁস পালন শুরু করে কোন সমস্যার সম্মুখিন হয়েছে কিনা বা সমস্যার সম্মুখিন হয়ে থাকলে সেই সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পেয়েছে। এবং সব শেষে সেই খামারির ফোন নম্বর সংগ্রহ করে নিবেন।

২ = প্রথমে অল্প কিছু হাঁস দিয়ে প্রযেক্ট শুরু করুন। আপনার এলাকায় হাঁসের বাজার দর বা চাহিদা কেমন এই বিষয়টি মাথায় রাখবেন।

৩ = হাঁসের খাবারের বিষয়টি মাথায় রাখবেন। পারলে আগে থেকেই অতিরিক্ত কুড়া সংগ্রহ করে রাখবেন। হাঁস পালন করতে হলে সবথেকে ভাল হয় আপনার এলাকায় কোন নদী, খাল বা বিল থাকলে হাঁস পালন করে লাভবান হতে পারবেন।

৪ = হাঁসের বিভিন্ন রোগ ও তার চিকিৎসা পদ্বতি সম্পর্কে জেনে নিন। সবসময় হাসের বিভিন্ন ওষুধ আপনার সংগ্রহে রাখবেন।

৫ = হাঁসের বাস স্থান যেন স্বাথ্য সম্মত হয় এবং বিভিন্ন বন্য প্রাণির আত্রমন থেকে হাঁসকে মুক্ত রাখতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

৬ = সম্ভব হলে যুব অধিদপ্তর থেকে ফ্রি তিন মাসের (গবাদি পশু, হাঁস-মুরগি পালন, প্রাঃচিকিৎসা, মৎস চাষ ও কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্স সম্পন্ন করে নিন)





হাঁসের পা লুলা বা ঘাড় বাকা রোগের কারণ, এর চিকিৎসা পদ্বতি জেনে নিন।

আসসালামু আলাইকুম, হ্যালো ভিজিটর আশাকরি ভালো আছেন। আজকে হাঁসের Duck Plague. রোগ নিয়ে কিছু টিপস্ শেয়ার করব।

হাঁস যেসব রোগে থেকে বেশি আক্রান্ত হয় ডাক প্লেগ রোগে ।এই রোগের আক্রমন শিতের সিজনে  থেকে বেশি হয়ে থাকে। এটি একটি ছোয়াচে রোগ, তিব্র আক্রমনের ক্ষেত্রে হাঁস অনেক সময় দ্রুত মারা যায়।এই রোগে হাঁসের মৃত্যুর হার ৮০-৯০% আক্রমনের ক্ষেত্রে রোগের মাত্রা কম হলে কিছু চিকিৎসা প্রয়োগ করে বাচানো যেতে পারে। এই রোগে  যেসব লক্ষণ প্রকাশ প্রায়,

hasan21bd.blogspot.com


১ = হাঁসের ঘাড় বাকা হয়ে যায়।
২ =  পা অথবা পাখনা প্যারালাইজড হয়ে যায়।
৩ = ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সবুজ কালারের মল ত্যাগ করবে। 
৪ = আলো দেখলে ভয় পাবে।
৫ =  বুকে ভর করে বসে থাকবে।
৬ = সরদি হতে পারে।
৭ = পুরুষ হাঁসের ক্ষেত্রে পুরষাঙ্গ বেরিয়ে আসে।
৮ = হাঁস এক জায়গায় চুপ চাপ বসে থাকবে।
৯ = চোখ দিয়ে পানি পড়তে পারে।

চিকিৎসা পদ্বতিঃ এটি ভাইরাস জনিত রোগ, প্রাথমিক ভাবে এর কাযকরি  কোন চিকিৎসা নেই।তবে দ্বিতীয় অবস্থায় ব্যকটেরিয়া সংক্রমন রোধের জন্য এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা যেতে পারে। যেমন,
১ = Renamycin Powder. ৩-৭ দিন প্রয়োগ করতে হবে অথবা,
২ = Bactitab Powder. ৩-৭ দিন প্রয়োগ করতে হবে।
৩ = Cosumix Plus বার বার খাওয়াতে হবে ৩-৫ দিন।
৪ = সাথে স্যালাইন ইলেকট্রোলাইট বা ডেক্সট্রোলাইট ৫-১০ গ্রাম পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।

এই রোগ থেকে হাঁসকে মুক্ত রাখতে সঠিক পদ্বতিতে ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।হাঁসের বাচ্চা জন্মের পরে প্রথম  বার ২০-২৫ দিনের মধ্যে এবং দ্বিতীয় বার এবং ৪৫-৫০ দিন বয়সে এবং প্রতি ছয় মাস পর পর এই টিকার বুস্টার ডোস প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে এই রোগ থেকে হাঁসকে মুক্ত রাখা সম্ভব।

প্রতিরোধ ঃ বায়ো সিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা মেনে চললে এই রোগ থেকে হাঁসকে বাচানো সম্ভব হয়। যেমন,
১ =  সকল অসুস্থ হাঁসকে সুস্থ হাঁস থেকে পৃথক করে রাখতে হবে।
২ = বাজার থেকে কেনা হাঁস ৬-৭ দিন পৃথক স্থানে রেখে পযবেক্ষন করতে হবে। যদি সুস্থ মনে হয় তাহলে বাড়ির অন্য হাঁসের সাথে মিশতে দিবেন।
৩ = রোগে আক্রান্ত হয়ে কোন হাঁস মারা গেলে সেই হাঁসের মৃত দেহ বিষ্ঠা ও পালক মাটিতে পুতে ফেলতে হবে। এবং সেই হাঁসের বাস স্থান বা জিবানু নাশক ওষুধের মাধ্যমে বার বার ধুয়ে দিতে হবে।
৪ = বেশি ঠান্ডা পানিতে হাঁসকে নামতে দেওয়া যাবে না। বিশেষ করে শিতের সিজনে সকাল ৯ টার আগে হাঁস পানিতে নামতে দিবেন না।


ডাক প্লেগ রোগে আক্রান্ত হাঁসের মলের চিত্র দেখুন।
hasan21bd.blogspot.com
বিদ্রঃ ডাক প্লেগ রোগে আক্রান্ত হলে যে হাঁসের ঘাড় বেকে যায় সেই হাঁসের পা প্যরালাইজড হবে না। যে হাঁসের পা প্যারলাইজড হবে সেই হাঁসের ঘাড় বাকা হবে না, এই রোগে আক্রান্ত হলে ডায়রিয়া নাও হতে পারে। রোগ মুরত একই কিন্ত লক্ষন একেক সময় একেকটি প্রকাশ পায়।